Blog

  • দীর্ঘ ১১ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশ্য রাজনীতিতে  ছাত্রশিবির

    দীর্ঘ ১১ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশ্য রাজনীতিতে  ছাত্রশিবির

    নাগরিক কথা ডেস্কঃ

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রশাসনের সঙ্গে মিটিং  করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান ১১টি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের প্রথম সারির নেতারা। ক্যাম্পাসের উদ্ভূত নানান বিষয় নিয়ে হওয়া এই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ দুই নেতা। এর মাধ্যমে দীর্ঘ ১১ বছর পর প্রকাশ্যে আসল শিবির। সভায় প্রতিটি ছাত্র সংগঠনের নেতারা ডাকসু নির্বাচনের দাবি জানান।
    সবশেষ ২০১৩ সালে ঢাবি ক্যাম্পাসে প্রকাশ্যে মিছিল সমাবেশ করেছিল শিবির।
    শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) উপাচার্যের লাউঞ্জে দুই দফায় রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    দুই দফা বৈঠকে বেলা সাড়ে ১১টায় ছাত্র শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সাদিক কায়েম ও সাহিত্য সম্পাদক রেজাউল করিম শাকিল, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের আহ্বায়ক কমিটির সাজেদুল ইসলাম ও প্রজ্ঞা চৌধুরী, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলনের পক্ষ থেকে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আতিক চৌধুরী, নৃবিজ্ঞান নাইম উদ্দিন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের আদনান আজিজ অংশ নেন।
    শিবির সভাপতি সাদিক কায়েম বলেন, গণঅভ্যুত্থানের প্রত্যাশার আলোকে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মেধার রাজনীতি চায়, প্রশাসনের কাছে এমন দাবি রেখেছি আমরা। আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছি, ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কোনো প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত নয়। গণঅভ্যুত্থানের প্রত্যাশার আলোকে ছাত্ররাজনীতি গড়ে উঠবে। গত ১৫ বছরে ধরে ছাত্ররাজনীতির নামে জুলুমতন্ত্র চলে আসছে। আমরা এটার অবসান চাই। আমরা মেধার ভিত্তিতে রাজনীতি, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের রাজনীতি চাই।
    শিবির সভাপতি বলেন, আমরা ইনক্লুসিভ ছাত্র রাজনীতি চাই। এখানে কোনো বিভাজন থাকবে না। শিক্ষার্থীরা তাদের কথা বলার অধিকার পাবে, স্বাধীনতা পাবে। প্রত্যেকেই তাদের আদর্শ চর্চা করবে কিন্তু কেউ কাউকে বলপ্রয়োগ করে চাপিয়ে দিতে পারবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতির সংস্কার কেমন হবে তা নিয়ে আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সকল ছাত্র-সংগঠনগুলোকে নিয়ে একটি পলিসি ডিসকাশনের আহ্বান করেছি। সেখানে ছাত্র-সংগঠনগুলো তাদের মতামত তুলে ধরবে।
    আজকের আলোচনায় আর কী কী বিষয় ছিল এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা দ্রুত ডাকসু নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। আর ফ্যাসিস্টদের দোসরদের দ্বারা তৈরি সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছি।

  • ধর্ম যার যার, নিরাপত্তার অধিকার সবারঃ তারেক রহমান

    ধর্ম যার যার, নিরাপত্তার অধিকার সবারঃ তারেক রহমান

    নাগরিক কথা ডেস্কঃ

    ধর্ম যার যার, নিরাপত্তার অধিকার সবার মন্তব্য করে হিন্দু সম্প্রদায়কে নির্ভয়ে দুর্গাপূজার উৎসব পালনের আহ্ববান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
    শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকালে হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্মানে এক শুভেচ্ছা অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ মন্তব্য করে সবাইকে দুর্গাপূজার অগ্রিম শুভেচ্ছা জানান। এতে সারা দেশ থেকে কয়েকশ হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্য অংশ নেন।

    তারেক রহমান বলেন এ বাংলাদেশ আপনার-আমার, আমাদের সবার। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক সব ক্ষেত্রে সমান অধিকার ভোগ করবে এটাই বিএনপির নীতি, এটাই বিএনপির রাজনীতি। আমাদের দল বিএনপি বিশ্বাস করে, দল-মত-ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাবার অধিকার সবার।’

    তারেক রহমান বলেন আগামী মাসেই আপনাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। এ উপলক্ষে আমি আপনাদের আগাম শুভেচ্ছা জানাই। ইনশাআল্লাহ আপনারা প্রত্যেকে উৎসব উদযাপন করুন নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে, নিরাপদে।’
    মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিলো সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্বাসী বলুন আর অবিশ্বাসী বলুন কিংবা সংস্কারবাদী প্রত্যেকটি নাগরিক রাষ্ট্র বা সমাজে যার যার ধর্মীয় রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক অধিকারগুলো স্বচ্ছন্দে বিনাবাধায় উপভোগ করবে। এমন একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ও সমাজ নির্মাণের জন্যই মুক্তিযোদ্ধারা লাখো প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন।

    তারেক রহমান বলেন- কে মুসলমান, কে হিন্দু, কে বৌদ্ধ, কে খ্রিস্টান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে আমাদের এমন কোনো জিজ্ঞাসা কিন্তু ছিলো না। আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু এসব নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি-অবাঙালি বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী কিংবা সংস্কারবাদী প্রতিটি নাগরিকের একমাত্র পরিচয় আমরা বাংলাদেশি।
    গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনে সবচেয়ে বড় উদাহরণ। গত ১৫ বছরে যা হয়েছে আপনারা দেখেছেন। সারা দেশে আইনের শাসন ছিল না বলেই কিন্তু প্রধান বিচারপতি হয়েও এসকে সিনহাকে অবিচারের শিকার হতে হয়েছিল। পলাতক স্বৈরাচারের আমলে আদালত আর আয়নাঘর একাকার হয়ে গিয়েছিল। সুতরাং সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রত্যেকটি নাগরিকের অধিকার এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে রাষ্ট্র ও সমাজে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই।
    তিনি বলেন,আমি মনে করি নিজ নিজ অধিকার রক্ষায় প্রত্যেকটি নাগরিকের ভোটের অধিকার একটি কার্যকরী শক্তিশালী অস্ত্র। যতদিন পর্যন্ত মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান অর্থাৎ দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে দেশের প্রত্যেকটি নাগরিক নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে নিজের ভোট দিয়ে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করতে না পারবেন, ততদিন পর্যন্ত কোনো নাগরিকের নিরাপত্তা ও অধিকার সুরক্ষিত নয়।

    তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি পাশাপাশি হিন্দু, মুসলমান,বৌদ্ধ, খ্রিস্টন দাঁড়িয়ে। এখন আমরা দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলছি। এটা আমাদের রক্ষা করতে হবে। এখানে যারা চক্রান্ত করছে, আবার সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে এদের পরাজিত করতে হবে।

    সভাপতির বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে সবাইকে নিয়ে রাজনীতি করা। একটা ভয়াবহ দানবকে একটা অবিশ্বাস্য বিপ্লবের মধ্য দিয়ে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে, দীর্ঘ ১৫ বছর লড়াই করে বিজয় অর্জন করেছি। তারপর এই বিপ্লবকে নস্যাৎ করার জন্য পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র হয়েছে, চক্রান্ত হয়েছে। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। আপনাদেরও এর ভেতরে ফেলে দেবার চেষ্টা করা হয়েছে।

    তিনি বলেন, যেটা আমরা সবসময় আপত্তি জানিয়েছি। ইন্ডিয়ার সাংবাদিকরা এসেছিল দলে দলে। সবাইকে একটা কথা আমরা বলেছি, এই পরিবর্তনের ফলে যেটুকু ঘটেছে সেটা সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক। সেটা কোনোভাবে সাম্প্রদায়িক নয়। আজকে আবার একই চক্রান্ত শুরু হয়েছে পাবর্ত্য চট্টগ্রামে। দেখুন এগুলোকে বিচ্ছিন্ন করে দেখবেন না। আজকে সেখানে একইভাবে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এটা কিন্তু আমাদের অবশ্যই রুখে দাঁড়াতে হবে। আসুন আমরা ভবিষ্যতে যেন একটি রেইনবো নেশন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করতে পারি তারেক রহমানের নেতৃত্বে সে পথে আমরা এগিয়ে যাই।

    বিএনপির ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু এবং হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব তপন দের যৌথ পরিচালনায় শুভেচ্ছা অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার, ফেনীর কামাক্ষা চন্দ, খাগড়াছড়ির অজয় সেনগুপ্ত, সাভারের উত্তম ঘোষ, খুলনার সুজনা জলি, বরিশালের সঞ্জয় গুপ্ত, অবসরপ্রাপ্ত টিভি প্রযোজক মনোজ সেন গুপ্ত, গৌড় সিনহা প্রমুখ বক্তব্য দেন।

    ইসকানের চারু চন্দ্র্র দাস ব্রহ্মচারী, চট্টগ্রাম অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গোস্বামী, মহানগর পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব, পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর, সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, গুলশান পূজা কমিটির জেএল ভৌমিক, পান্না লাল দত্ত, হিন্দু মহাজোটের সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী, হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের নির্মল রোজারিও প্রমুখ বক্তব্য দেন।

    অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, কেন্দ্রীয় নেতা জয়ন্ত কুমার কুন্ড, আবদুল বারী ড্যানি, অর্পনা রায়, রমেশ দত্ত, দেবাশীষ রায় মধু, সুশীল বড়ুয়া, জনগোমেজ, মিল্টন বৈদ্যসহ কেন্দ্রীয় এবং হিন্দু,বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের নেতারা সক্রিয় ভাবে উপস্থিত ছিলেন।

  • জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ শেরপুর উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে ল্যাপটপ উপহার দিলেন শেরপুর প্রেসক্লাবে।

    জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ শেরপুর উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে ল্যাপটপ উপহার দিলেন শেরপুর প্রেসক্লাবে।

    নাগরিক কথা ডেস্কঃ

    উন্নত জাতি বিনির্মাণে সাংবাদকিরা অগ্রণী ভূমকিা পালন করে। দেশ ও জাতির উন্নয়নে সাংবাদিকদের ভূমিকা অতি গুরুত্বর্পূণ একটি বিষয়। সাংবাদিকরা হলেন জাতির বিবেক। তাঁদের লেখনির মাধ্যমে সমাজের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠে। কিন্তু বিগত পনের বছর সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ করে রাখা হয়েছিল। তাই সাংবাদিকরা সঠিক কথা লিখতে পারেননি। তবে ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিজয়ের পর আপনারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছেন। হলুদ সাংবাদিকতা বর্জন করে সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলার সাহস দেখাতে হবে। বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভিক সংবাদিকতার ক্ষেত্রে যে কোনো ধরণের বাধা, হুমকি-ধামকি, হামলা-মামলার বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামী অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় শেরপুর প্রেসক্লাবে আয়োজিত মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ¦ দবিবুর রহমান এসব কথা বলেন। শহরের স্থানীয় বাসস্ট্যান্ডস্থ প্রেসক্লাব কার্যালয়ে ওই মতবিনিময়সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি নিমাই ঘোষ। আর অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান।সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নাজমুল হক, সহকারি সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ মোস্তাফিজ নাসিম, প্রচার সেক্রেটারি ইফতেখারুল ইসলাম, সাংবাদিকদের মধ্যে সাপ্তাহিক তথ্যমালা পত্রিকার সম্পাদক সুজিত কুমার বসাক, সাপ্তাহিক বিজয় বাংলার সম্পাদক আকরাম হোসাইন, শেরপুর প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সবুজ চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে জামায়াত নেতারা সন্ত্রাসী হামলায় বির্ধ্বস্ত শেরপুর প্রেসক্লাবের উন্নয়নে সার্বিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন। সেইসঙ্গে দলটির পক্ষ থেকে প্রেসক্লাবে কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের হাতে একটি ল্যাপটপ তুলে দেন নেতারা।

  • জামালপুর সদর উপজেলার নরুন্দি বাজারের বনিক সমিতি’র কমিটি গঠন।

    জামালপুর সদর উপজেলার নরুন্দি বাজারের বনিক সমিতি’র কমিটি গঠন।

    খোরশেদ আলমঃ

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গত এক বছর  যাবত নরুন্দি বাজারের কমিটি না থাকার ফলে বিভিন্ন সময় বাজারে চুরি ছিনতাই এর ঘটনা ঘটে তার প্রেক্ষিতে বাজারের সকল বণিকদের মতামতের ভিত্তিতে নরুন্দি বাজারে সকল বণিকদের উপস্থিতিতে সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    অনুষ্ঠিত সাধারণ সভায়,পয়ত্রিশ (৩৫) সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী আব্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
    নতুন কমিটি ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার নরুন্দি বাজার  অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাজার। ব্রহ্মপুত্র নদের পারঘেসা নরুন্দি বাজার।  দিন দিন বৃহত্তম একটি বাজারে পরিনত হয়েছে। মানুষের আস্থার কারন হিসেবে নরুন্দি বাজারে, বিশেষ করে পাশের বিলের তরতাজা মাছ, শাকসবজি, চরাঞ্চলের খাটি গাভীর দুধসহ সকল প্রকার নির্ভেজাল পন্য এ বাজারে পাওয়া যায়। ইলেকট্রনিক, স্যানেটারি, হার্ডওয়্যার, শাড়ীকাপড় সহ যে কোন ধরনের পন্য এখন নরুন্দি বাজারেই পাওয়া যায়।
    যেতে হয়না নান্দিনা বা জামালপুরে। স্থানীয় জনসাধারনের কাছে নরুন্দি  বাজার এখন অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গত এক বছর যাবত কোন কমিটি না থাকায়  ১৭-০৯-২০২৪ ইং তারিখে নরুন্দি  বাজারে সাধারণ সভার মাধ্যমে সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে নতুন কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়। সকল বণিকদের সম্মতিক্রমে কার্যকরী কমিটির আহবায়ক নির্বাচিত হন বাজারের সাধারণ ব্যবসায়ী ও নরুন্দি ইউনিয়ন বিএনপির সম্মানিত সভাপতি এমদাদুল হক।

    সদস্য সচিব নির্বাচিত হন সাধারন ব্যবসায়ী মুক্তার হোসেন।
    কোষাধক্ষ্য নির্বাচিত হন সাধারণ  ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম মামুন। উক্ত কমিটিতে পাঁচ (৫)জন যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হন এবং ২৭জন বনিক সদস্য নির্বাচিত হন।
    কার্যকরী কমিটির নবনির্বাচিত আহবায়ক এমদাদুল হক জানান, সকল সদস্যরা আমাকে তাদের সমর্থনের মাধ্যমে আহবায়ক নির্বাচিত করেছে এ জন্য বনিক সমিতির সকল সদস্যদেরকে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই। তিনি বলেন পাশাপাশি আমি সকলের সহযোগিতা নিয়ে নরুন্দি বাজারের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যেতে চাই।

  • রংপুরে আওয়ামিলীগ নেতা তুষার কান্তি মন্ডলের ০৭ দিনের রিমান্ড মন্জুর

    রংপুরে আওয়ামিলীগ নেতা তুষার কান্তি মন্ডলের ০৭ দিনের রিমান্ড মন্জুর

    মোঃ সুজা উদ্দিনঃ

    রংপুরে আওয়ামিলীগ নেতা তুষার কান্তি মন্ডলের ০৭ দিনের রিমান্ড মন্জুর আদালত।
    আজ বৃহস্পতিবার, (১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) রংপুর মহানগর আ’লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মন্ডলের ৭ দিনের রিমান্ড মন্জুর করেন বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালত, রংপুর। তাকে জিআর ৩৮৬/২৪ (কোতয়ালী), ৩৮৭/২৪ (কোতয়ালী), ৪০১/২৪ (কোতয়ালী), ৪০২/২৪ (কোতয়ালী), ৪০৩/২৪ (কোতয়ালী) মূলে গ্রেফতারপূর্বক বিজ্ঞ আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় জিআর ৩৮৭/২৪ (কোতয়ালী) মূলে ভিকটিম আব্দুল্লাহ আল তাহির হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উক্ত আসামীর ১০ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করলে শুনানী শেষে বিজ্ঞ আদালত ৭ দিনের পুলিশ রিমান্ড মন্জুর করেন। তার বিরুদ্ধে অন্যান্য মামলাগুলি তদন্তাধীন আছে।
    উল্লেখ্য যে, গত ১৭/০৯/২০২৪ তারিখ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানীর সাভার এলাকার একটি বাড়ী থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

  • জামালপুর সদর উপজেলা তুলসীরচর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি গঠন

    জামালপুর সদর উপজেলা তুলসীরচর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি গঠন

    খোরশেদ আলমঃ

    জামালপুর সদর উপজেলা তুলসীরচর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি গঠন  তুলশিচর স্কুল মাঠে উক্ত কমিটি গঠনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামালপুর সদর উপজেলার ৪ নং তুলশীচর ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক মুসা সালাম মুসা বক্তব্যে বলেন বিগত দিনের আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী সরকারের আমলে নেতাকর্মীরা বাড়িঘর ছেড়ে আত্মগোপনে থাকতে হতো এবং তাদেরকে বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে এই সরকারের পতন হলে বাংলাদেশ ও গোটা জাতি খুনি হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে নতুন এক স্বাধীনতা রচনা করে ছাত্র সমাজ। উক্ত মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ৪নং তুলশীচর ইউনিয়ন বিএনপি ত্যাগী নেতা হায়দার আলী বিএনপির মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন।

    উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন  মিজানুর রহমান সহ ৪ নং তুলশীচর ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মী সহ  ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিক দল, কৃষক দল সকলের উপস্থিতিতে কমিটি ঘোষণা করা হয়। উক্ত কমিটিতে সবাই একতা প্রকাশ করে৷

  • নবাগত জামালপুর জেলা প্রশাসকের সাথে ফুলেল শুভেচছা বিনিময় করেন ই-প্রেস ক্লাব

    নবাগত জামালপুর জেলা প্রশাসকের সাথে ফুলেল শুভেচছা বিনিময় করেন ই-প্রেস ক্লাব

    খোরশেদ আলম:

    আজ বিকেলে জামালপুর জেলা প্রশাসকের হল রুমে  নবাগত জামালপুর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম এর সাথে মতবিনিময় ও ফুলেল শুভেচছা জানান আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন ই-প্রেস ক্লাব এর নেতৃবৃন্দ।

    শুভেচ্ছা বিনিময়ে উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম ও মানবাধিকার কর্মী আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন ই-প্রেস ক্লাব জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি মোঃ খোরশেদ আলম।

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম ও মানবাধিকার কর্মী এবং আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন ই-প্রেস ক্লাব এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রধান ডা. মো. শফিকুল ইসলাম আজাদ খান, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ তৌফিকুল ইসলাম, ই-প্রেস ক্লাব জামালপুর জেলা শাখার সহ সভাপতি শাহ্ মোহাম্মদ আরিফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোসতোজা বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এমদাদুল হক, কোষাধ্যক্ষ শারমিন আক্তার, দফতর সম্পাদক মোঃ আহসান হাবীব সুমন, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম গান্ধী।

    এসময় জেলা প্রশাসকের সাথে জামালপুর জেলার সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হয়।

  • জামালপুর জেলার ৩০ টি শিশু ও তিনটি যুব ফোরামের স্বপ্নপূরণ অনুষ্ঠান

    জামালপুর জেলার ৩০ টি শিশু ও তিনটি যুব ফোরামের স্বপ্নপূরণ অনুষ্ঠান

    খোরশেদ আলম

    জামালপুর জেলার ৩০টি শিশু সংগঠন ও তিনটি যুব সংগঠনের সাড়ে চারশো শিশু নিয়ে “আমার জীবন আমার স্বপ্ন” নামক বাৎসরিক স্বপ্নপূরণ অনুষ্ঠান  অনুষ্ঠিত হয়। জেলা শিশু ফোরামের সভাপতি অর্পিতার সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামালপুর সদর উপজেলার সুযোগ্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার শহীদ জিন্নাত পিংকি ও অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোরশেদ ইকবাল, প্রোগ্রাম ডাইরেক্টর উন্নয়ন সংঘ, তরঙ্গ মহিলা কল্যাণ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক শামিমা খান, সূর্য তোরণ সমাজ সেবা সংস্থা’র নির্বাহী পরিচালক ও মানবাধিকার কর্মী মো: খোরশেদ আলম, মিনারা পারভীন প্রোগ্রাম ম্যানেজার উন্নয়ন সংঘ, উজ্জ্বল প্যাটিক কোরাইয়া – স্পন্সরশিপ অফিসার – ওয়ার্ল্ড ভিশন, সাগর ডি কস্তা- এপি ম্যানেজার ওয়াল্ড ভিশন। অনুষ্ঠান উদ্বোধন ও উদ্দেশ্য আলোচনা  করেন সেবাস্টিয়ান পিউরিফিকেশন  সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার ওয়ার্ল্ড ভিশন  বাংলাদেশ।

    উক্ত অনুষ্ঠানে শিশুদের জীবনের স্বপ্ন পূরণে সম্মানিত অতিথিগণ বক্তব্য রাখেন।

    উক্ত অনুষ্ঠানে ৩০ টি শিশু ফোরামের সদস্যরা দুই হাজারের অধিক তালের বীজ  নিয়ে আসেন। সর্বাধিক তাল বীজ সংগ্রহকারী শিশুকে পুরস্কৃত করা হয়।

    উক্ত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আড়াইহাজার শিশুদের একটি করে স্কুলের ব্যাগ ব্রাশ, সাবান প্রধান কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

    ইউএনও মহোদয় শিশুদের বীজ  সংগ্রহ ও  দিয়ালিকা প্রদর্শন, আমার জীবন আমার স্বপ্ন বই পরিদর্শন, শিশুদের বাৎসরিক কার্যক্রমের ফটো গ্যালারী পরিদর্শন করেন। চাইল্ড ফোরামের বাৎসরিক  কার্যক্রমের ছবি গ্যালারি প্রদর্শন করেন এবং অনুষ্ঠান শেষে ইউএনও মহোদয় শিশুদের প্রতিভা বিকাশ, সাংগঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও তালের বীজ সংরক্ষণ কার্যক্রমের প্রশংসা করেন।

    এ আয়োজনের জন্য উন্নয়ন সংঘ ও ওয়ার্ল্ড  ভিশনকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
    পরে  দেয়ালিকা তৈরীতে শ্রেষ্ঠ দলকে পুরস্কৃত করা হয়।
    অনুষ্ঠান শেষে ইউএনও মহোদয় সকল শিশুদের মধ্যে একটি করে জ্যামিতি বক্স, বই, ছাতা  ও দেয়ালিকা তৈরীতে শ্রেষ্ঠ দলকে পুরস্কৃত করা হয় বিতরণ করেন।

  • মিঠাপুকুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা “শ্রী অনিল চন্দ্র মহন্তের মৃত্যু

    মিঠাপুকুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা “শ্রী অনিল চন্দ্র মহন্তের মৃত্যু

    মোঃ সুজা উদ্দিনঃ

    রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ১১নং বড়বালা ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা “শ্রী অনিল চন্দ্র মহন্তের মৃত্যু হয়েছে।
    জানা যায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা “শ্রী অনিল চন্দ্র মহন্ত দীর্ঘদিন অসুস্থ অবস্থায় থাকা কালে আজ শনিবার, (১৪ সেপ্টেম্বর,২০২৪) সকাল ০৯ ঘটিকার সময় মৃত্যু বরন করেছেন।
    রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে “বীর মুক্তিযোদ্ধা “শ্রী অনিল চন্দ্র মহন্তকে উপজেলার ১১নং ইউনিয়নের ছড়ান হিন্দু পাড়ায় “পাকা বিল্ডিং বাড়ি” করে দেওয়া হয়েছে । জীবনের শেষ কালে তিনি এই বাড়িতেই কাটিয়েছেন।
    তাঁর এক ছেলে ও দুই মেয়ে সন্তান রয়েছে।
    ওনার কিছু তথ্য নিন্মে তুলে ধরা হলো:
    নামঃ শ্রী অনিল চন্দ্র মহন্ত।
    মুক্তিযোদ্ধার নম্বরঃ ০১৮৫০০০০৯৩০
    পিতার নামঃ যতিন চন্দ্র মহন্ত।
    মাতার নামঃ কুনজ বালা।
    গ্রামঃ ছড়ান। ডাকঘরঃ ছড়ান। উপজেলাঃ মিঠাপুকুর।
    জেলাঃ রংপুর।

  • রংপুরে ভূমিদস্যু সরোয়ার গংয়ের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

    রংপুরে ভূমিদস্যু সরোয়ার গংয়ের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

     রবিন চৌধুরী রাসেল রংপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

    রংপুরে ভূমিদস্যু সারোয়ার গংয়ের বিরুদ্ধে বুড়িরহাট এলাকাবাসী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে

    শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫ টার সময় বুড়িরহাট রোড বটতলা মোড়ে এ মানববন্ধন আয়োজন করেন।

    তফশীলঃ- থানা কোতয়ালী (বর্তমান পরশুরাম), মৌজা-কোবারু, জেএল নং-৪২, হাল খতিয়ান নং- ৬৮২, বুজারত খতিয়ান নং-১৫১২ ডিপি খংনং-১৬৮, সাবেক দাগ-৩০১৯, হাল দাগ-২০১৯ জমি-৩৪ শতক ও সাবেক দাগ নং- ৩০২১, হাল দাগ ২০১৮ জমি-১.৪৫ একরের অংশ-৫২ শতক। উভয় দাগে মোট-৮ শতক।

    উক্ত মানববন্ধনে ভুক্তভোগী গোলাম আজম, তার ভাই মানিক আজমসহ স্থানীয় মিঠু মিয়া, জুয়েল মিয়া, জিবন, রুবেল আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

    বক্তব্যে ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী বলেন, সাবেদা বেগম আমার বাবার ক্রয় সূত্রে ৮ শতক জমি অবৈধ ভাবে দখল করে আসছেন। বর্তমান কাউন্সিলর আবু হাসান চঞ্চল কাছে অভিযোগ দিলে। কাউন্সিলর অফিসে বসা হয়। কথা বলার মধ্যে দুই পক্ষের ১০জন ১০জন করে সদস্য নিয়ে সমাধান চেষ্টা করা হয়। হঠাৎ করে সাবেদা বেগমসহ তার লোকজন বৈঠক থেকে উঠে দশ দিনের সময় চায়। কাউন্সিলর সময় দিলে, দশ দিন পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোন সিদ্ধান্তে আসে নাই। তালবাহানা করে সময় ক্ষেপন করে আসিতেছে এবং দখল ছেড়ে দিবে না বলে জানান।