Category: ইতিহাস ও ঐতিহাসিক

  • শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় জামালপুর জেলার এসপি মোঃ কামরুজ্জামান বিপিএম ও পুনাক সভানেত্রী সানজিদা হক মৌ এর বদলিজনিত বিদায় সংবর্ধনা

    শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় জামালপুর জেলার এসপি মোঃ কামরুজ্জামান বিপিএম ও পুনাক সভানেত্রী সানজিদা হক মৌ এর বদলিজনিত বিদায় সংবর্ধনা

    খোরশেদ আলমঃ

    ‘দীপ চলে যায়, শিখা রয়ে যায়’
    সততা, নিষ্ঠা ও কর্মতৎপরতার কারণে জামালপুর জেলার সব মহলে সমাদৃত জনবান্ধব পুলিশ সুপার মোঃ কামরুজ্জামান বিপিএম মহোদয়ের বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।

    শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১ ঘটিকায় পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে জেলা পুলিশের উদ্যোগে এ বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    বদলিজনিত বিদায়ে সহকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত হন বিদায়ী পুলিশ সুপার মোঃ কামরুজ্জামান বিপিএম মহোদয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের বক্তব্যে বিদায়ী পুলিশ সুপার মহোদয়ের কর্মজীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ও  ব্যক্তিগত জীবনের ভূয়সী প্রশংসা করে স্মৃতিচারণ করেন।

    স্মৃতিচারণ বক্তব্যে জামালপুর জেলায় কর্মকালীন সময়ে পুলিশ সুপার মহোদয়ের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজ পুলিশি সেবার মান উন্নয়ন ও পুলিশ সদস্যদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং পুলিশ সুপার মহোদয় একজন দক্ষ সৎ, কর্মোদ্যমী, প্রতিশ্রুতিশীল আগুয়ান, চৌকস, গুণী ও মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন পেশাদার কর্মকর্তা হিসেবে সকলের বক্তব্যে আলোচিত হন। উপস্থিত সকলে বিদায়ী অতিথি ও তার পরিবারের সদস্যদের উত্তরোত্তর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

    পরে জামালপুর জেলা পুলিশের পক্ষে বিদায়ী সম্মানিত পুলিশ সুপার মোঃ কামরুজ্জামান বিপিএম ও পুনাক সভানেত্রী সানজিদা হক মৌ মহোদয়কে ফুলেল শুভেচ্ছা, সম্মাননা স্মারক, উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।

    পুলিশ সুপার মহোদয় জামালপুর জেলায় তাঁর কর্মকালীন সময়ের স্মৃতি চারণ ও সুশৃঙ্খল পুলিশ বাহিনীর সদস্য হিসেবে জনগণের সেবায় পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান-সহ বিভিন্ন বিষয়ে উপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের দিকনির্দেশনা প্রদান করে কর্মজীবনে সকলের সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করেন।

    এর আগে বিদায় উপলক্ষে জামালপুর জেলা পুলিশের চৌকস পুলিশ দল বিদায়ী পুলিশ সুপার মহোদয়কে পুলিশ লাইন্সে গার্ড অব অনার প্রদান করে। পরবর্তীতে পুলিশ সুপার মহোদয় সকল সহকর্মীর সাথে কুশল বিনিময় করেন।

    এসময় জামালপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ মাসুদ আনোয়ার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) সোহেল মাহমুদ পিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ সোহরাব হোসেন; অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দেওয়ানগঞ্জ সার্কেল) সুমন কান্তি চৌধুরী; সহকারি পুলিশ সুপার (ইসলামপুর সার্কেল) অভিজিৎ দাস সহ সকল থানার অফিসার ইনচার্জ সহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদা পুলিশ সদস্যগণ ও সিভিল স্টাফগণ উপস্থিত ছিলেন।

  • জামালপুর সদর উপজেলা তুলসীরচর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি গঠন

    জামালপুর সদর উপজেলা তুলসীরচর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি গঠন

    খোরশেদ আলমঃ

    জামালপুর সদর উপজেলা তুলসীরচর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি গঠন  তুলশিচর স্কুল মাঠে উক্ত কমিটি গঠনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামালপুর সদর উপজেলার ৪ নং তুলশীচর ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক মুসা সালাম মুসা বক্তব্যে বলেন বিগত দিনের আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী সরকারের আমলে নেতাকর্মীরা বাড়িঘর ছেড়ে আত্মগোপনে থাকতে হতো এবং তাদেরকে বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে এই সরকারের পতন হলে বাংলাদেশ ও গোটা জাতি খুনি হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে নতুন এক স্বাধীনতা রচনা করে ছাত্র সমাজ। উক্ত মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ৪নং তুলশীচর ইউনিয়ন বিএনপি ত্যাগী নেতা হায়দার আলী বিএনপির মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন।

    উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন  মিজানুর রহমান সহ ৪ নং তুলশীচর ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মী সহ  ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিক দল, কৃষক দল সকলের উপস্থিতিতে কমিটি ঘোষণা করা হয়। উক্ত কমিটিতে সবাই একতা প্রকাশ করে৷

  • ভেঙে ফেলা হচ্ছে শঠিবাড়ীতে অবস্থিত সোহাগ সিনেমা হল।

    ভেঙে ফেলা হচ্ছে শঠিবাড়ীতে অবস্থিত সোহাগ সিনেমা হল।

    মোঃ সুজা উদ্দিনঃ

    রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার শঠিবাড়ী বাজার রংপুর- ঢাকা মহাসড়কের পাশেই অবস্থিত একসময়ের জনপ্রিয় সিনেমা হল সোহাগ। কালের পরিক্রমায় হলটির জৌলুশ হারিয়েছে।শঠিবাড়ী ও মিঠাপুকুর মিলে তিনটি সিনেমা হল ছিলো। এর আগেই দুটো সিনেমা হল ভেঙে ফেলেছেন মালিক পক্ষ।

    জানা যায়,নব্বইয়ের দশকে দেশে প্রায় ১ হাজার ২৫০ সিনেমা হল ছিল। সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে একশত এর নিচে।

    স্থানীয়রা জানান, সিনেমা হলের পরিবেশ, রুচিসম্মত ছবির অভাব,আর ঘরে ঘরে টেলিভিশন চলে আসায় এ ব্যবসায় ধস নেমে গেছে অনেক আগেই। অথচ এক সময় এ সিনেমা হলটিই ছিলো এ এলাকার কিছু মানুষের আনন্দ-বিনোদনের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র।

    কর্তৃপক্ষ সিনেমা হলটি ভেঙে কি তৈরি করবে সেটা স্পষ্ট এখনো জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, ভেঙ্গে ফেলা সিনেমা হলের এই জায়গাটিতে বহুতল মার্কেট নির্মাণ করা হতে পারে ।

     

  • মাইনকার চিপায় ওরা! দেশপ্রেমের বিকাশ হোক সবার অন্তরে

    মাইনকার চিপায় ওরা! দেশপ্রেমের বিকাশ হোক সবার অন্তরে

    মোঃ সুজা উদ্দিনঃ

    আমাদের দেশে ‘মাইনকার চিপা’ বলে একটা কথা প্রচলিত রয়েছে। কোথা থেকে কথাটির উৎপত্তি আমার জানা নেই। তবে কথাটির অর্থ অনেকেরই জানা।

    এটা নিয়ে একটি গানও রয়েছে –
    জনপ্রিয় বাংলাদেশি কণ্ঠশিল্পী হায়দার হোসেনের। “আমি ফাইসা গেছি, আমি ফাইসা গেছি,আমি ফাইসা গেছি, মাইনকার চিপায়।আমারও দিলের চোট বোঝে না কোনো হালায়।

    মুলত, ‘মাইনকার চিপা’ বলতে এমন এক অসহনীয় অবস্থার কথা বোঝায়, যখন কারও ওপর বিপরীতমুখী ভিন্ন ভিন্ন দিক থেকে সৃষ্টি হওয়া ‘অবস্থার-চাপ’ এমনই বোঝা হয়ে ওঠে যে, তার পক্ষে কোনোদিকে এদিক-সেদিক করেও শান্তি পাওয়ার পথ থাকে না। এটি একটি মারাত্মক ও অনতিক্রমযোগ্য উভয় সংকটের দুঃসহ পরিস্থিতি।

    বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তোপের মুখে টিকতে না পেরে শেখ হাসিনা ৫ আগষ্ট পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান, সেনাপ্রধান অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনের ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে ৮ আগস্ট ২০২৪ এ ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে  অন্তবর্তীকালীন সরকার শপথ গ্ৰহণ করে।

    শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও পালাতে পারিনি অনেক বড় বড় আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীরা! পর্যায়ক্রমে অনেকেই গ্রেফতার হচ্ছেন প্রশাসনের হাতে।
    শেখ হাসিনার ১৫ বছরের স্বৈরশাসনে দেশের প্রতিটি আনাচে-কানাচে তৈরি হয়েছিলো অসংখ্য আওয়ামী পাতি-নেতা। শহর-বন্দর থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এদের কার্যক্রম ছিলো অতি জঘন্য। মফস্বল কেন্দ্রিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা গুলোতে নিয়োগ বানিজ্য, অধিকাংশ প্রাইমারি স্কুলগুলোতে অক্ষর জ্ঞানহীন অদক্ষ সভাপতি বানানো। সরকারি খাস জমি দখল,চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ধর্ষন,  মাদকের কারবার সহ কি না করতো তারা।

    এ সমস্ত পাতি নেতারা  ৫ আগষ্টের পর হতে পড়ে গেছে মাইনকার চিপায়! শহর-বন্দর,হাটে-বাজারে, রাস্তা-ঘাটে কোথাও দেখা মিলেছেনা তাদের। চিপায় পড়ে গেছে। একদম মাইনকার চিপায়।

    এবার আসুন বাস্তব কিছু কথা-বার্তায়ঃ
    দেশকে ভালবাসা মানুষের জন্মগত প্রবৃত্তি। আমরা এ সম্পর্কে সচেতন না থাকলেও এটা আমাদের হৃদয়ের গভীরে সুপ্ত থাকে। দেশের অপমান, দেশবাসীর দুঃখ-দৈন্যে, দেশের দুর্বিষহ পরিস্থিতিতে, দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হলে, দেশকে নিয়ে কেউ উপহাস বা কটাক্ষ করলে এ অনুভূতি জেগে উঠে।

    ১৯৭১ সালের মতো ২০২৪ সালে এসেও দেশের লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে। প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলো অকাতরে শত শত শিক্ষার্থীরা । মাটি ও মানুষের জন্যে গভীর মমতা না থাকলে এটা কোনোদিন সম্ভব হতো না। দেশপ্রেম থাকা চাই বৈদেশিক আগ্রাসনকে প্রতিহত করার জন্যে। ইতিহাস বার বার এটাই প্রমাণ করেছে যে, দেশপ্রেমিক জাতি শত্রুর কাছে কখনও পরাজিত হয় না। সে জাতির অন্তরে জ্বলতে থাকে দেশপ্রেমের আগুন অনির্বাণ শিখার ন্যায়।

    শুধু সংগ্রামী রূপ ধারণ করেই আবির্ভূত হয় না দেশপ্রেম। সত্যিকার দেশপ্রেম হচ্ছে দেশকে গড়ে তোলার সাধনা করা। দেশের সচেতন নাগরিকদের কারো অজানা নয় যে, স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করাটাই কঠিন। দেশকে স্বনির্ভর করে গড়ে তোলাটাই দেশবাসীর লক্ষ্য হওয়া উচিত।

    আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, দেশপ্রেম ঈমানেরই অঙ্গ।
    আসুন সকলে মিলে দেশটা নতুন করে সাজাই। প্রতিশোধের নেশায় পড়ে কারো বাড়ী ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আঘাত  না করি। প্রতিশোধের ভিতর কোনো কল্যাণ নেই। ক্ষমা করে দেওয়াই উত্তম।

    যদি কাউকে শাস্তি পেতে হয়, তবে সেটা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী হবে। আইন নিজের হাতে তুলে না নিয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই।

    লেখকঃ সাংবাদিক, মোঃ সুজা উদ্দিন

  • আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ১ম শাহাদাত বার্ষিকী আজ।

    আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ১ম শাহাদাত বার্ষিকী আজ।

    মোঃ সুজা উদ্দিনঃ

    বিশ্ব বরেণ্য আলেম, লক্ষ আলেমের ওস্তাদ,  জালিমের আতঙ্ক মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী (রহঃ) এর আজ ১ম শাহাদাত বার্ষিকী আজ।
    দীর্ঘদিন তাঁকে অন্যায় ভাবে কারাগারে রাখা হয়েছিলো।গত বছরের আজকের দিনে হৃদরোগে আক্রান্ত দেখিয়ে ৮৩ বছর বয়সে তাঁকে মেডিকেলে ভর্তি করান।
    মেডিকেলে তাঁকে বিনা চিকিৎসায় নির্মম ভাবে শহীদ করা হয়েছে । মহান আল্লাহপাক হুজুরের মৃত্যুকে শাহাদাতের মৃত্যু হিসেবে কবুল করুন । প্রিয় রাহবর মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদি আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাক্বাম দান করুক। আমিন।

  • কোটা বাতিল আন্দোলনের যৌক্তিকতা নেই: প্রধানমন্ত্রী

    কোটা বাতিল আন্দোলনের যৌক্তিকতা নেই: প্রধানমন্ত্রী

    পড়াশোনা বাদ দিয়ে উচ্চ আদালতের রায় অমান্য করে কোটাবিরোধী আন্দোলনের কোনো যৌক্তিকতা নেই বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    রোববার (৭ জুলাই) গণভবনে যুব মহিলা লীগের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীরা মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ কোটা বাতিল করার আন্দোলন করছে। যারা এর আগে আন্দোলন করেছিল, তার আগে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় কত পাস করত, এখন কত করছে। এটা সাবজুডিস ম্যাটার, আদালতে বিচারাধীন।

    প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা সময় নষ্ট করছে। এ আন্দোলনের কোনো যৌক্তিকতা নেই।

    তিনি বলেন, যুব মহিলা লীগ সবসময় আন্দোলন সংগ্রামে ছিল। যুব মহিলা লীগের নেতা-কর্মীদের অকথ্য নির্যাতন করেছে বিএনপি-জামায়াত।

    সরকারপ্রধান বলেন, ক্ষমতায় আসার পর দেশকে একটি উচ্চ আসনে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে আওয়ামী লীগ। অপরদিকে ভোট চুরির অপরাধে দুইবার ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন খালেদা জিয়া।

    এ সময় যুব মহিলা লীগের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

     

  • Hello world!

    Welcome to WordPress. This is your first post. Edit or delete it, then start writing!